Wellcome to National Portal
কৃষি তথ্য সার্ভিস (এআইএস) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

বঙ্গবন্ধু ও সবুজ বিপ্লবের উন্নয়ন সূচনা

বঙ্গবন্ধু ও সবুজ বিপ্লবের উন্নয়ন সূচনা
মোঃ মেসবাহুল ইসলাম

স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সকল প্রতিকূলতা মোকাবিলা করে যখন ‘সোনার বাংলা’ গড়ার লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছিলেন, ঠিক তখনই ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ ধানমণ্ডির ৩২ নম্বরের নিজ বাসায় সেনাবাহিনীর কতিপয় বিপথগামী সেনাসদস্যের হাতে নিহত হন। সে দিন তিনি ছাড়াও ঘাতকের বুলেটে নিহত হন তাঁর স্ত্রী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজিব। এ ছাড়াও তাঁদের পরিবারের সদস্য ও আত্মীয়স্বজনসহ নিহত হন আরো ১৬ জন। প্রতি বছরে ১৫ আগস্ট জাতীয় ও রাষ্ট্রীয়ভাবে এ দিবসটি যথাযথ শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করা হয়। বঙ্গবন্ধুর তাঁর পরিবারের সকল শহিদের প্রতি রইল বিনম্র শ্রদ্ধা।


মাত্র সাড়ে তিন বছরের শাসনামলে বঙ্গবন্ধু কৃষিখাতে যে বিপ্লব ঘটিয়েছিলেন বর্তমানে তাঁর সুযোগ্য কন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনা অত্যন্ত দক্ষ হাতে তাঁর ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে সর্বদা সচেষ্ট। পিতার দেখানো পথে বাংলাদেশের কৃষিখাতকে পৌঁছে দিচ্ছেন উচ্চতার শিখরে।


কৃষিই এ দেশের অর্থনীতির অন্যতম প্রধান খাত। এ দেশের জনসংখ্যার বেশির ভাগ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কৃষির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিল। কৃষির এরূপ দেখেই বেড়ে উঠেছেন বঙ্গবন্ধু। খুব কাছে থেকে প্রত্যক্ষ করেছেন কৃষিকে অবলম্বন করা আধপেটা-একপেটা কৃষক আর তাদের দারিদ্র্যপীড়িত জীবন। ১৯৪৩ সালের দুর্ভিক্ষের ভয়াবহ চিত্র দেখেছেন আর ছুটে বেড়িয়েছেন গ্রাম থেকে গ্রামে এসব বুভুক্ষু মানুষের অন্নসংস্থানে। দেখেছেন পাকিস্তানি শাসকদের বিমাতাসুলভ আচরণ। দেশের কৃষি ও কৃষকের উন্নয়নে মাত্র ৩৩ বছর বয়সে ১৯৫৪ সালে গঠিত যুক্তফ্রন্ট সরকারে বঙ্গবন্ধু কৃষি, ঋণ, সমবায় ও পল্লী উন্নয়ন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান। কৃষক-শ্রমিক মেহনতি মানুষের জন্য একটি স্বতন্ত্র স্বাধীন রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্য নিয়েই ১৯৭০ সালের নির্বাচনে তিনি ও তাঁর দল নিরঙ্কুশ বিজয় অর্জন করেন। আলোচনার দ্বার বন্ধ হয়ে গেলে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ডাক দেন। সে ডাকে সাড়া দেয় সর্বস্তরের মানুষ। শুরু হয় রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধ। মুক্তিযুদ্ধের সময় বঙ্গবন্ধুকে আটক করে রাখা হয় পাকিস্তানের কারাগারে। দেশ মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জন করে স্বাধীনতা। ১৯৭২ সালে পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে স্বাধীন বাংলাদেশে ফিরে এসে সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তিনি এ দেশের শাসনভার তুলে নেন নিজ কাঁধে।


সদ্য স্বাধীন দেশটি তখন যুদ্ধের ধ্বংসস্তূপের ওপর দাঁড়িয়ে। যুদ্ধবিধ্বস্ত ভঙ্গুর অবকাঠামো আর নাজুক অর্থনীতিকে অবলম্বন করে বঙ্গবন্ধু শুরু করেন দেশ পুনর্গঠনের কাজ। সদ্য স্বাধীন দেশ পুনর্গঠনের জন্য প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা, প্রয়োজনীয় অর্থের সংস্থান, অবকাঠামো, দক্ষ জনশক্তি এবং  নিবেদিতপ্রাণ কর্মী। শুরুতেই  কৃষি ও কৃষকের জন্য ধ্বংসপ্রাপ্ত অবকাঠামো পুনর্নির্মাণ করতে হয় বঙ্গবন্ধুকে। পাকিস্তানি শাসকদের অবহেলার কারণে পূর্ববাংলায় তখন গড়পড়তা ১৫ লাখ টন খাদ্যশস্যের ঘাটতি দেখা দিত। ৯ মাস মুক্তিযুদ্ধের কারণে  কৃষক মাঠে ফসল ফলাতে সমস্যায় পড়ে। বহু কৃষককে ঘরবাড়ি ত্যাগ করতে হয় বলে অনেকেই চাষাবাদ করতে পারেনি। ছিল না ফসল আবাদ করার প্রয়োজনীয় বীজ, সার ও কীটনাশক। সেচ সুবিধার ঘাটতিও ছিল প্রকট। কৃষি ও কৃষক না বাঁচলে যে এ দেশ বাঁচবে না- এ কথা তিনি যথার্থ বুঝতে পেরেছিলেন। যার ফলে স্বাধীন বাংলাদেশে সরকার গঠনের পর পরই বঙ্গবন্ধু উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে সবুজ বিপ্লবের ডাক দেন। স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালের ১৩ জানুয়ারি মন্ত্রিপরিষদের প্রথম বৈঠকেই বঙ্গবন্ধু কৃষকদের জন্য এক যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। দেশের প্রথম অর্থ বাজেটে মোট উন্নয়ন ব্যয় ৫০০ কোটি টাকার মধ্যে কৃষিখাতে ১০১ কোটি টাকা বরাদ্দ দেন। কৃষি ক্ষেত্রে উৎপাদন বৃদ্ধি এবং কৃষক যেন ঘুরে দাঁড়াতে পারে সে জন্য তিনি ১৩ মাসে কৃষকদের মাঝে ১০ কোটি টাকার তাকাভী ঋণ বণ্টন; ৫ কোটি টাকার সমবায় ঋণ বণ্টন; ৮৩ হাজার টন সার সংগ্রহ এবং ৫০ হাজার টন সার বণ্টন; ১৬ হাজার ১২৫ টন ধানের বীজ বণ্টন; ৩ হাজার মণ গমবীজ বণ্টন; এক হাজার ৭০০ মণ আলুবীজ বণ্টন; ৪৫৪ টন পাটবীজ বণ্টন; সেচের জন্য ২৯০০টি গভীর নলকূপ স্থাপন; তিন হাজারটি অগভীর নলকূপ স্থাপন; ৪০ হাজার শক্তিচালিত লো-লিফট পাম্প সরবরাহ; ৮০ লাখ একর জমিতে সেচের ব্যবস্থা নিশ্চিতকরণ; বিএডিসিকে ২১টি ট্রাক্টর সরবরাহ; নামমাত্র মূল্যে ২১টি পাওয়ার টিলার সরবরাহ; নামমাত্র মূল্যে হালচাষের জন্য এক লাখ বলদ সরবরাহ; ভর্তুকি মূল্যে ৫০ হাজার দুগ্ধবতী গাভী সরবরাহ; একটানা তিন মাস খাদ্যশস্যসহ ৩০ কোটি টাকার রিলিফ বণ্টন।


জাতির পিতা খাসজমিসহ ভূমিহীন কৃষকদের মধ্যে বিতরণযোগ্য জমির পরিমাণ বৃদ্ধি করার জন্য পরিবার প্রতি জমির সিলিং ১০০ বিঘা নির্ধারণ করে দেন। তিনি উন্নত বীজ, সার, সেচের নানা রকম পাম্প ও অন্যান্য কৃষি উপকরণ সরবরাহের পাশাপাশি ১৯৭২ সালে ইউরিয়া, পটাশ ও টিএসপি সারের মণপ্রতি মূল্য নির্ধারণ করে দেন যথাক্রমে ২০ টাকা, ১৫ টাকা ও ১০ টাকা। সত্যিকার অর্থে বিশ্ববাজারে এসব সারের উচ্চমূল্য যেন কৃষকদের ফসলের জমিতে সার প্রয়োগে বিঘ্ন সৃষ্টি করতে না পারে, সে জন্য সারে কৃষককে ভর্তুকি দেন বঙ্গবন্ধু। তা ছাড়া পাকিস্তানি আমলে রুজু করা ১০ লাখ সার্টিফিকেট মামলা থেকে কৃষকদের রক্ষা করেন। তিনি ২৫ বিঘা পর্যন্ত জমির খাজনা চিরতরে রহিত করে দেন। দরিদ্র কৃষকদের রক্ষায় নিম্নমূল্যে রেশনপ্রাপ্তি নিশ্চিত করা হয়। গরিব কৃষক পরিবারের সন্তান যেন সরকারি খরচে লেখাপড়া করতে পারে, সে ব্যবস্থাও করে দেয়া হয়। সরকার ইজারাদারি প্রথা বিলুপ্ত করে, ভূমি প্রশাসন ও ভূমি সংস্কার মন্ত্রণালয় স্থাপন করে এবং সেলামি ছাড়া জমি বণ্টনের ব্যবস্থা করে। বিএডিসির মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর সরকার ভর্তুকি দিয়ে সার ও সেচযন্ত্র বিতরণের ব্যবস্থা করে। মাত্র সাড়ে তিন বছরের মধ্যে তিনি সারের ব্যবহার ৮০ শতাংশ বৃদ্ধি করতে পেরেছিলেন।


জাতির পিতা উপলব্ধি করেছিলেন, সবুজ বিপ্লব তথা কৃষি বিপ্লব বাস্তবায়নে কঠোর পরিশ্রমী চাষিদের সঙ্গে সঙ্গে মেধাবী কৃষিবিদদেরও প্রয়োজন হবে। মেধাবী ছাত্রদের কৃষিশিক্ষায় আকৃষ্ট করার জন্য সরকারি চাকরিতে কৃষিবিদদের তিনি প্রথম শ্রেণীর মর্যাদা দিয়েছিলেন। তিনি আধুনিক চাষাবাদ পদ্ধতি ও কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে উচ্চফলনশীল জাত  উদ্ভাবনের জন্য কৃষি গবেষণার ওপর সবিশেষ গুরুত্ব দেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার আগে কৃষি গবেষণার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মাঝে সমন্বয়ের জন্য কোনো শীর্ষ প্রতিষ্ঠান ছিল না। ১৯৭৩ সালে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল প্রতিষ্ঠা করেন। বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) ১৯৭০ সালে প্রতিষ্ঠিত হলেও এর আইনগত কাঠামো দিয়ে পূর্ণাঙ্গ প্রতিষ্ঠানে রূপ দেন তিনি। আজকের স্বায়ত্তশাসিত বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বারি) ১৯৭৩ এর অর্ডিন্যান্সের মাধ্যমে আইনগত কাঠামো পায়। পাশাপাশি বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন, কৃষি সস্প্রসারণ অধিদপ্তর, উদ্যান উন্নয়ন বোর্ড, তুলা উন্নয়ন বোর্ড, বীজ প্রত্যয়ন এজেন্সি ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানের কাঠামোগত উন্নয়ন বঙ্গবন্ধুর হাত দিয়ে শুরু হয়।


পঁচাত্তরে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর সূচিত স্বৈরশাসন, স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী ধারার অবসান ঘটিয়ে দীর্ঘ ২১ বছর পর ১৯৯৬ সালে দেশরত্ন শেখ হাসিনা সরকার গঠন করেন। পিতার আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে তিনি বুঝতে পেরেছিলেন কৃষিই দারিদ্র্য বিমোচনের সবচেয়ে বড় চাবিকাঠি। এ লক্ষ্যকে সামনে রেখে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে সরকারের প্রধান অগ্রাধিকার কর্মসূচি হিসেবে বিভিন্ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন শুরু করেন। উন্নতজাত উদ্ভাবন ও বীজ সরবরাহ,  কৃষি উপকরণে প্রণোদনা প্রদান, কৃষি যান্ত্রিকীকরণে ভর্তুকি প্রদান, সারের সুষম ব্যবহার নিশ্চিতকরণ, সমলয় (ঝুহপযৎড়হরুবফ) কৃষি ব্যবস্থার প্রবর্তন, কৃষি উপকরণ সহায়তা কার্ড প্রবর্তন, ১০ টাকায় ব্যাংক হিসাব খোলা, স্বল্প সুদে কৃষি ঋণ প্রদান, কৃষি খাতের উন্নয়নে সাশ্রয়ী মূল্যে বিদ্যুৎ সুবিধা প্রদান, জলাবদ্ধতা দূরীকরণ ও সেচ সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে কৃষিজমির সম্প্রসারণ, কৃষকদের ডাটাবেজ তৈরীকরণ, প্রশিক্ষণ, শস্য বহুমুখীকরণ, উচ্চমূল্য ফসলের (কাজুবাদাম, কফি প্রভৃতি) চাষ, কৃষিপণ্যের প্রক্রিয়াজাত ও বাজারজাতের সহায়ক পরিবেশ সৃজন, কৃষিপুনর্বাসন সহায়তা প্রদান, কৃষি গবেষণার মাধ্যমে উন্নত প্রযুক্তি উদ্ভাবন, বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাওয়ানোর জন্য উপযুক্ত কৃষি প্রযুক্তি উদ্ভাবন, কৃষি গবেষণার জন্য এনডাউমেন্ট ফান্ড মঞ্জুর এবং উৎপাদন বৃদ্ধি ও মাটির স্বাস্থ্য রক্ষার্থে জৈবসার ব্যবহার বৃদ্ধি ইত্যাদি কার্যক্রম প্রতি বছর অব্যাহতভাবে করা হচ্ছে। ফলে, কৃষি খাতে ঈর্ষণীয় সাফল্য অর্জিত হয়েছে। বাংলাদেশ আজ দানাদার শস্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। পাশাপাশি সবজি, ফল ও অন্যান্য ফসল উৎপাদনে বিশ্বে শীর্ষ দশটি দেশের তালিকায় অবস্থান করে নিয়েছে। বাংলাদেশের কৃষি উন্নয়নের সাফল্য সারা পৃথিবীতে বহুলভাবে প্রশংসিত ও নন্দিত হচ্ছে। বর্তমান সরকারের লক্ষ্য নিরাপদ ও পুষ্টিসমৃদ্ধ খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করা। টেকসই ও লাভজনক কৃষিতে রূপান্তর করা। কাজুবাদাম, কফি প্রভৃতি উচ্চমূল্যের ফসল নিরাপদভাবে দেশের মাটিতে উৎপাদন করে বিদেশে রপ্তানি করা। কৃষি যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে কৃষিকে শিল্পোন্নত দেশের মতো উন্নত ও আধুনিক করা। কৃষিখাতে সেন্সর, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, ইন্টারনেট অব থিংস (IoT), ড্রোন প্রভৃতি ৪র্থ শিল্প বিপ্লব প্রযুক্তি ব্যবহারের উদ্যোগ গ্রহণের মাধ্যমে কৃষি মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন অংশীজনের অংশগ্রহণে দেশের কৃষি খাত আরো এগিয়ে যাবে।  


মুজিববর্ষের প্রাক্কালে করোনার নির্মম আঘাতে বিশ্ব যখন পর্যুদস্ত, ঘোর অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের মাঝে পুরো বিশ্ব যখন স্থবির তখনও আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নির্দেশনা বাস্তবায়নে কৃষি মন্ত্রণালয় ও তাঁর অধীনস্থ সকল দপ্তর কৃষকের পাশে থেকে কাজ করে যাচ্ছে সবসময়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়ে দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন পরিকল্পনা রূপকল্প ২০৪১ টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট ২০৩০ অর্জনসহ বাংলাদেশকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে সরকার কৃষি খাতের সাফল্য অব্যাহত রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।


সিনিয়র সচিব, কৃষি মন্ত্রণালয়, www.moa.gov.bd


COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon